পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিম ঔষধ ও চিকিৎসা

পেভিশন এটি এমন একটি ক্রিম যা ব্যবহার করার সাতে সাতে কাজ শুরু হয়ে যায়। পেভিশন মূলত যাদের পুরুষাঙ্গে চুলকানি সৃষ্টি হয় তাদের জন্য এই প্রেভিশন। এই প্রেভিশন ব্যবহার করার নিয়ম হলো যে রাতে এবং সকালে। দিনে  দুইবার ব্যবহার করতে হবে। এই ক্রিমটি শুধু ক্ষতস্থানে ব্যবহার করিতে হবে ।এটি চোখে মুখে ব্যবহার করা যাবে না। এবং এটি বিশেষ করে মেয়েদের যোনিতে ব্যবহার করা যাবে না  ।

[Afun] 

আফান ক্রিমটি পুরুষাঙ্গে অথবা যে কোন অঙ্গের চুলকানির জন্য অত্যন্ত উপকারী। এবং  যাদের দাউদ এলার্জির মতো সমস্যা দেখা দেয় তাদের জন্য এই এফান ক্রিমটি অত্যন্ত উপকারী। যাদের যৌনাঙ্গে

আরো পড়ুন = পরিবেশ দূষনের ১০ টি কারন জেনে নিন।

চুলকানি রয়েছে তারা এই এখন ক্রিমটি দিনে দুইবার ব্যবহার করবেন। সকালে এবং রাতে। ঘুমানোর আগে এই আফান ক্রিম ব্যবহার করিবার সময় মনে রাখবেন চোখে মুখে জেন না লাগে। কারণ এফান ক্রিম চোখে মুখে ব্যবহার করার জন্য না ।এটি শুধু যৌনাঙ্গে অথবা অন্য কোন জায়গায় চুলকানি হলে সেখানে ব্যবহার করার জন্য।

ফাঙ্গিসন 

পুরুষাঙ্গের  চুলকানি দূর করার ক্রিম এর মধ্য একটি হল যে  এই ফাঙ্গিসন ক্রিম। যে কোন অঙ্গের চুলকানি দূর করার জন্য অত্যন্ত উপকারী। এবং এর আরো উপকারিতা রয়েছে সেটি হলো যে দাউদ অথবা যেকোন ঘায়ের মতো ক্ষতস্থান সাড়াতে অনেক সাহায্য করে এই ফাঙ্গিসন ক্রিম।ফাঙ্গিসন ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম হলো যে রাতে ঘুমানোর আগে, এবং সকাল বেলায় এই দুইবার ব্যবহার করবেন। ফাঙ্গিসন ক্রিম  এটি মাত্র ক্ষতস্থানে ব্যবহার করার জন্য। এটি চোখে মুখে ব্যবহার করার জন্য না।

ফানজিডাল

 প্রিয় পাঠক ফানজিডাল ক্রিম  সম্পর্কে এখন আমরা বিস্তারিত বলবো চলুন তাহলে শুরু করি। ফানজিডাল ক্রিম  এটি হচ্ছে যেকোনো ধরনের ভাইরাস জনিত এবং ছত্রাক জনিত সমস্যার জন্য অত্যন্ত উপকারী। যাদের ছাত্রাক জননিত সমস্যা রয়েছে অর্থাৎ যৌনাঙ্গে চুলকানি দাউদ ঘা এসবের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী এই ফানজিডাল ক্রিম। ফানজিডাল ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম হলো দিনে দুইবার অর্থাৎ ঘুমানোর আগে এবং সকালে।  এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো যে এটি ব্যবহারের ফলে জ্বালাপোড়া করতে পারে এবং চুলকানি ভাবের মত হতে পারে ।

পুরুষাঙ্গের   চুলকানি দূর করার ওষুধ 

প্রিয় পাঠক আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম যে পুরুষাঙ্গে চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে। এখন আমরা আলোচনা করব পুরুষাঙ্গের  চুলকানি দূর করার ওষুধ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যায় পুরুষাঙ্গে চুলকানি দূর করার ক্রিম ওষুধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে।

[Flugal 50] 

এই Flugal 50ওষুধটি কি জন্য ব্যবহার করা হয় তা আমরা এখন উল্লেখ করব। চলুন তাহলে জেনে নিই। এই ওষুধটি স্কয়ার কোম্পানির ওষুধ এই ওষুধটি পুরুষাঙ্গের এবং মহিলা অঙ্গে যেসব ধরনের চুলকানি সৃষ্টি হয় সেই চুলকানি দূর করার জন্য এই ওষুধটি ব্যবহার করা হয়। এই পুরুষাঙ্গের এবং মহিলা অঙ্গে চুলকানির জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং এর আরো উপকারিতা রয়েছে সেটি হচ্ছে যে দাউদ এলার্জি ছত্রাক জনিত সমস্যা জন্য এই ফাঙ্গাল ফিফটি ওষুধটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ওষুধ ব্যবহার করার নিয়ম হলো প্রতিদিন একবার খেতে হবে। যে কোন ঔষধ আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।

[ফেকসো ১২০] 

ফেকসো ১২০ এই ওষুধটি চুলকানির জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এবং এই ওষুধ আরো অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা থাকে তার মধ্যে হলো যে যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই ফেক্স ১২০ এ ঔষধ ব্যবহার করা হয়। ফেকসো  ব্যবহার করার নিয়ম হলো প্রতিদিন সকালে একবার খেতে হবে। এবং এ ওষুধটি খাবেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

এলাট্রাল 

এলাট্রাল এই ঔষধ পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এবং যেকোনো ধরনের এলার্জি এবং ছত্রাক জনিত সমস্যার জন্য এই ওষুধটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিশেষ করে যাদের দীর্ঘদিন ধরে চুলকানিতে ভুগছেন তারা এই ওষুধটি দিনে একবার খেতে পারেন। প্রতিদিন রাত্রে এবং যেকোনো ওষুধ খাবেন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

যাদের ছোটবেলা থেকে চুলকানির সমস্যা আছে এবং বড় হয়ে সেই সমস্যাটা এখনো রয়ে গেছে তাদের জন্য সাফি ট্যাবলেট। এই ওষুধটি খাওয়ার ফলে যাদের ছোট থেকে চুলকানি বা অন্যান্য সমস্যা রয়েছে এ সমস্যাটি চলে যাবে। এই ওষুধটি প্রায় দুই থেকে তিন মাস মতো এক ভাবেই খেতে হবে। তাহলে এটি একদম পরিপূর্ণভাবে ভালো হয়ে যাবে। এবং এ সমস্যাটি আর কোন দিনের জন্য দেখা দিবে না। এই ওষুধটি আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।

ঘরে বসে পুরুষাঙ্গে চুলকানি দূর করার উপায় 

আপনি জানতে চেয়েছেন পুরুষাঙ্গে চুলকানি ঘরে বসে দূর করার উপায় সম্পর্কে, এর আগে আমরা আলোচনা করেছি যে পুরুষ অঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিম ওষুধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব ঘরে বসে নিজে নিজেই যেভাবে চুলকানি দূর করবেন চলুন তাহলে শুরু করা যাক। পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে সেটি হল যে সব সময়ের জন্য আন্ডারওয়্যার পড়া যাবে না। যদি আপনি সবসময় এর জন্য আন্ডারওয়ার পড়ে থাকেন তাহলে আপনার ভেতরে ঘামবে এবং সেই ঘাম থেকে ছাত্র জমিতে সমস্যা দেখা দিবে। তাই আন্ডারওয়্যার বেশিক্ষণ পড়া যাবে না।

ঘরে বসে পুরুষাঙ্গে চুলকানি দূর করার জন্য আপনাকে যেটি করতে হবে সেটি হল চুলকানি স্থান এবং ক্ষতস্থান পরিষ্কার করার সময় সেখানে হালকা কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে ।এবং যদি আপনি তার মধ্যে কিছু ব্রেকিং পাউডার দিয়ে দিতে পারেন এবং ব্রেকিং পাউডারের সাথে মিশিয়ে আপনি যদি এভাবে গোসল করেন তাহলে তাড়াতাড়ি ছাত্রাক জনিত  সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এবং চুলকানির মতো সমস্যা গুলো কমে যাবে।

 যদি আপনার পুরুষাঙ্গে চুলকানি সৃষ্টি হয় তাহলে আপনি সরিষার তেল অথবা নারিকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। কারণ সরিষার তেল অথবা নারিকেল তেল এটি যে কোন ছাত্রাক জনিত সমস্যা কে থামিয়ে রাখতে অনেক কার্যকারী। তাই যদি প্রচন্ড পরিমাণে চুলকানি সৃষ্টি হয় তাহলে সেখানে সরিষার তেল অথবা নারীকেলের তেল মাখবেন। সব থেকে বেশি ভালো হয় যদি আপনি সরিষার তেল মাখেন।

পুরুষাঙ্গের  চুলকানির জন্য আপনি যে কাজটি করতে পারেন সেটি হচ্ছে যে ঠান্ডা পানি দিয়ে অথবা ঠান্ডা বরফ দিয়ে জায়গাটিকে শেখ দিতে পারেন। অর্থাৎ বরফ ডলতে পারেন। চুলকানি জায়গার উপর যদি কিছুক্ষণ চুলকানি জায়গার উপরে বরফ ঘোষেন তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যেই চুলকানি দূর হয়ে যাবে।

পুরুষ অঙ্গের  চুলকানি দূর করা চিকিৎসা 

প্রিয় পাঠক আপনি জানতে চেয়েছেন পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার চিকিৎসা সম্পর্কে। এর আগে আমরা আলোচনা করেছি পুরুষাঙ্গের   চুলকানি দূর করার ক্রিম ওষুধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে এখন আমরা আলোচনা করব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক। পুরুষাঙ্গের    চুলকানি দূর করার জন্য প্রথমে যে চিকিৎসা করা হয় সেটি হচ্ছে যে কোন ধরনের ঘামের মধ্যে দীর্ঘ সময় পার করা যাবে না। অর্থাৎ যদি আপনার আন্ডারওয়্যার অথবা প্যান্ট অথবা যে কোন জিনিস ঘেমে যায় সেই  পোশাকটি তাড়াতাড়ি পাল্টানোর চেষ্টা করবেন ।কারণ যদি না পাল্টান সেখান থেকে ছাত্ররা জনিত সমস্যা সৃষ্টি হবে। এবং সেখান থেকে চুলকানিয়া সৃষ্টি হবে।

দ্বিতীয়ত হলো যে চুলকানি ব্যক্তির জিনিস ব্যবহার না করা। অর্থাৎ কোন চুলকানি রোগী যদি বাসায় থাকে তাহলে তার কোন জিনিস ব্যবহার না করা। যেমন সে যেইটা সাবান ব্যবহার করে সেই সাবান ব্যবহার না করা। এবং সে যে টাওয়াল ব্যবহার করেছে সেই টাওয়াল ব্যবহার না করা। যদি আপনি কোন চুলকানি আক্রান্ত ব্যক্তির জিনিস ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেটি আপনার মধ্যে ছড়িয়ে যেতে পারে।

এবং যাদের খাবারে চুলকানি রয়েছে অর্থাৎ এলার্জি সমস্যা রয়েছে সেসব খাবার পরিহার করতে হবে। বা একবারে অল্প পরিমাণ খেতে হবে। যাদের বেগুনে এলার্জি রয়েছে তাদের বেগুন খাওয়া একবারে কমিয়ে দিতে হবে। যাদের গরুর গোশতে এলার্জি রয়েছে তাদের গরুর গোস খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে। এবং যাদের চিংড়ি মাছে এলার্জি রয়েছে তাদের চিংড়ি মাছরা কমে দিতে হবে। অর্থাৎ যাদের যে জিনিসে অ্যালার্জির মত বা চুলকানির মত সমস্যায় রয়েছে সেটি একদম নিম্ন পরিমাণে খেতে হবে।  আর যদি না খান তাহলে সব থেকে বেশি ভালো হয়।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আজ আমরা এই আর্টিকেলে জানতে পারলাম যে পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিম, পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ওষুধ, পুরুষাঙ্গের  চুলকানি দূর করার উপায়, এবং ঘরে বসে পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর কিভাবে করা যায়, এবং পুরুষ অঙ্গের চুলকানি দূর করার চিকিৎসা, সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। 

যদি আপনি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূর করার ক্রিম ওষুধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি আপনার কোন ধরনের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এটি আমাদের ওয়েবসাইটের কমেন্টে জানিয়ে যাবেন। তাহলে আপনার সমস্যার সমাধান করে দিব আমরা। এবং আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এবং যদি আরো বিভিন্ন ধরনের রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান এবং ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন ধন্যবাদ।