পিল খোওয়ার পর মাসিক না হলে করনী কী । পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করনীয়
আসসালামু আলাইকুম এখন আমরা জানবো যে পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি ? এবং পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করণীয় কি? এ সমস্যায় প্রচুর মেয়ে ভোগে । এবং এটি বাইরে কাউকে শেয়ার করতে পারে না। এর ফলে তাদের এই সমস্যাগুলো রয়ে যায়। তাই আজ আমরা এ সমস্যাগুলো দূর করার জন্য আর্টিকেলটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।
বর্তমানে অধিকাংশ মেয়েদের এই সমস্যা গুলো দেখা যায়। যেমন অনিয়মিত মাসিক এবং পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক শুরু হয়ে যায়, যদি এরকম হয় তাহলে করণীয় কি? আজ আমরা তা বলবো মাসিকের একটি স্বাভাবিক কারণ। প্রত্যেকটি মেয়ের এটি প্রতি মাসে হয়। এবং এটি একটি নির্দিষ্ট টাইমে হয় । কিন্তু কোন কোন মেয়ে আছে যাদের ক্ষেত্রে মাসিক হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। অথবা পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক শুরু হয়ে যায়, অর্থাৎ অনিয়মিত মাসিক যাকে বলে্। তাই অনিমিত মাসিক কিভাবে দূর করবেন জানতে হলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পিল খাওয়ার কতদিন পর মাসিক শুরু হয়?
একটি পিলের পাতায় ২৭ টির মত বুড়ি থাকে। তার মধ্যে ২১ টি সাদা বড়ি। এবং সাতটি লাল বড়ি। যখন আপনি বড়ি খেতে শুরু করবেন তখন সাদা বড়ি খাওয়া শেষ হলে মাসিক শুরু হয়ে যায়। এবং সে ক্ষেত্রে লালবড়ি খাওয়া প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে যাদের এক থেকে দুই দিন দেরি হয় তাহলে এই লাল বইটা খেতে পারে। কারণ যদি এই পিল গুলো নিয়মিত না খায় তাহলে কনসেপ্ট করা সম্ভব না বেশি রয়েছে। এবং প্ল্যান ছাড়াই গরভে সন্তান চলে আসা সম্ভাবনা থেকে যায়। তাই পিল নিয়মিত খান এবং পিল খাওয়ার ২১ দিনের পরে মাসিক শুরু হয়ে যাবে।
পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি?
অনেক মানুষ হয়েছে যাদের পিল খাওয়ার পর মাসিক হয় না। এবং তারা লজ্জায় ডাক্তারের কাছে যেতে পারে না। তাই আজ আমরা বলব যে পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় গুলো কি? চলুন তাহলে জেনে নি, যদি পিল খাওয়ার পর মাসিক না হয় তাহলে অবশ্যই আপনার একটি প্রেগন্যান্টই টেস্ট করবেন। অর্থাৎ কাঠি পরীক্ষা করবেন । কারণ বর্তমান যুগে প্রেমের কারণে অনেক মেয়ে রয়েছে যারা ছেলেদের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে থাকে। এর ফলে তারা নিজেই জানে না যে পিল খাওয়ার পর মাসিক কেন হচ্ছে না। এর একটি কারণ হতে পারে সেটি হল প্রেগন্যান্ট হয়ে যাওয়া। যদি কোন মেয়ে প্রেগন্যান্ট হয়ে যায় তাহলে তার মাসিক বন্ধ হয়ে যাবে। আরেকটি কথা হলো যে যদি দেখেন যে নিয়মিত বাদে অর্থাৎ যেই তারিখে মাসিক হয় তার থেকে নিয়ে দুই থেকে তিন দিন পর যদি মাসিক না হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করণীয় কি?
অনেক মেয়ে রয়েছে যাদের পিল খাওয়া অস্থায় মাসিক শুরু হয়ে যায়। যদি অনিয়মিত মাসিক গুলো সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এটি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। আরেকটি কথা হলো যে যদি আপনারা পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক শুরু হয়ে যায় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে পিল খাওয়া বন্ধ করে দিবেন। আবার মাসিক শেষ হয়ে গেলে পিল খাওয়া শুরু করে দিবেন। কারণ মাসিকের সময় পিল খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে । এবং যদি পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক শুরু হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসক তা খতিয়ে দেখবে যে আপনার কি ধরনের সমস্যা হয়েছে।
জন্মনিয়ন্ত্রণে সঠিক পদ্ধতি
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন মানুষ রয়েছে। যারা জন্মনিয়ন্ত্রনে সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে জানেনা। এবং বিভিন্ন ধরনের ভুলের কারণে তাদের প্ল্যান ছাড়াই গর্ভে সন্তান চলে আসে। তাই আজ আমরা বলব জন্ম নিয়ন্ত্রণের সঠিক পদ্ধতি গুলো কি? জন্মনিয়ন্ত্রণের সঠিক পদ্ধতি গুলো হল কনডম ।যদি আপনারা এই কনডম ইউজ করেন তাহলে প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম থাকে। এবং চাইলে আপনারা বিভিন্ন দামী দামী পিল বের হয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। যদি আপনারা সিভিলগুলো ব্যবহার করেন তাহলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ হবে। এবং এটির শরীরের কোন ক্ষতি করবে না। এবং যদি আপনারা বিভিন্ন কম দামে পিল গুলো খান তাহলে শরীর ফুলে যেতে পারে । তাই জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি হিসেবে আপনারা কনডম ইউজ করতে পারেন্।
পিল খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি কি?
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা পিল খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে জানা। এর ফলে তাদের গর্ভে সন্তান চলে আসে। তাই আজ আমরা বলব পিল খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে। পিল খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি হলো যে একটি পিলের পাতায় ২৮ টি বরি থাকে। তার মধ্যে ২১ টি সাদা বড়ি এবং সাতটি লাল বড়ী । যদি আপনি পিল খেতে শুরু করেন তাহলে অবশ্যই 21টি পরি নিয়মিত খেতে হবে অর্থাৎ আপনি যদি প্রতিদিন রাত্রে খান তাহলে অবশ্যই ২১ টি পড়ি প্রতিদিন রাত্রে একটি করে খেতে হবে ।এবং যদি আপনি দুপুরে খান তাহলে অবশ্যই দুপুরে একটি করে বড়ি প্রতিদিন খেতে হবে। কারণ যদি আপনি যে সময় বড়ি খাবেন সে সময় খেয়ে অভ্যাস করেন, তাহলে সাব থেকে বেশি ভালো কাজ করবে। এবং অনিয়ন্ত্রিত বাচ্চা আসবে না।
অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কারণ
অনিয়মিত মাসিক হওয়ার জন্য বিভিন্ন কারণ রয়েছে। কিন্তু একটি মেয়ের ক্ষেত্রে যদি মাসিক শুরু থেকে অনিয়মিত হয়, তাহলে এটি একটি সমস্যা। কিন্তু যদি এটি বছরে এক থেকে দুইবার দেখা দেয় তাহলে এটি কোন ধরনের সমস্যা ধারা হয় না। কারণ এটি স্বাভাবিক ধরা হাই। অনিয়মিত মাসিক হওয়ার কয়েকটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে প্রথমে যে কারণগুলো রয়েছে সেটি হল পানি কম করে খাওয়া । যদি পানি নিয়মিত এবং স্বাভাবিক মাত্রায় খেতে পারে তাহলে তার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হতে পারে। তার মধ্যে এই অনিয়ন্তের মাসিকের সমস্যা গুলো। এবং যদি অনিয়ন্ত্রিত ওজন হয় অর্থাৎ প্রচুর পরিমাণে ওজন থাকে তাহলে এই সমস্যাটি দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যদি খাবারের ঘাটতি থাকে অর্থাৎ সুষম খাদ্য বা প্রোটিন জাতীয় খাদ্য ঘাঁটতি, থাকে তাহলে এ সমস্যাটি দেখা দিতে পারে। যদি এ সমস্যাটি দেখা যায় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
মাসিকের সময় কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত
বিভিন্ন চিকিৎসক বলে থাকে মাসিকের সময় প্রোটিনযুক্ত খাবার এবং আয়রনযুক্ত খাবার প্রচুর পরিমাণে খাওয়া। কারণ আয়রন এবং প্রোটিন এগুলো মেয়েদের মাসিক এর নিয়মাবলী ঠিক রাখে। এবং শরীরকে সুস্থ রাখে ।প্রোটিন খাবারের মধ্যে যে খাবারগুলো রয়েছে সেটি হল মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ,ইত্যাদি রয়েছে। এবং আয়রন খাবারের মধ্যে যেসব খাবার রয়েছে সেসব হল শাকসবজি ,ফলমূল ইত্যাদি ধরনের খাবার। তাই যদি আপনারা এগুলো নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে পারেন তাহলে আপনাদের অনিয়মিত মাসিক হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে কম থাকে।
লাল পিল খাওয়ার কতদিন পর মাসিক শুরু হয়
আজ আমরা পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি? এবং পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করনীয় কি? এ সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এখন আমরা আলোচনা করব লালপিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়? চলুন তাহলে শুরু করি। বিশেষ করে বিবাহিত মেয়েদের জন্য পিল একটি গুরুত্বপূর্ণ। একটি পিলের পাতায় ২৮ টি বড়ি থাকে। এবং তার মধ্যে সাতটি থাকে লালবড়ি এবং 21টি থাকে সাদা বড়ি। সাদা বড়ী খাবার শেষ হলেই মাসিক শুরু হয়ে যায়। এবং এই সাতটি লাল বড়ি খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এবং কোন কোন ক্ষেত্রে যাদের সময় মত মাসিক না হয় অর্থাৎ সময়ের থেকে নিয়ে দুই তিন দিন পর হয় তাদের ক্ষেত্রে লাল পিলটা খাওয়া জরুরী । কারণ এটি যদি না খায় তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়া সম্ভব না বেশি রয়েছে।
আরো পড়ুনঃসিজারের পর ইনফেকসনের ৬ টি ণক্ষন জেনে নিন
কোন পিল সবচেয়ে ভালো
আজ আমরা এ আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করলাম যে পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি? এবং পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করনীয় কি? এর সম্পর্কে। এখন আমরা আলোচনা করব বাজারে সবচেয়ে কোন পিল ভালো। বাজারে বিভিন্ন ফার্মেসিতে বিভিন্ন ধরনের পিল পাওয়া যায়। ্ব র্তমানে এখন নামিদামি পিল বের হচ্ছে। যেগুলো খাওয়ার ফলে শরীরে তেমন কোন ক্ষতি করছে না।এবং এটি ১০০% কাজ করছে। কিন্তু একটি কথা হল যে একটি নরমাল পিলের থেকে একটু দাম বেশি নিবে। কিন্তু যদি আপনারা এই পিলগুলো খান তাহলে আপনাদের তেমন কোন ধরনের সমস্যা হবে না।এবং ঠিকঠাক ভাবে কাজ করবে। তাই আপনারা একটু দামি দেখে তিল খেতে পারেন।
পিল খেলে কি কি সমস্যা হয়
কম দামি পিল খাবার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার মধ্যে প্রধান সমস্যা গুলো হল মাথা ব্যাথা, মোটা হয়ে যাওয়া, এবং চোখে ঝাপসা দেখা, ইত্যাদি ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কিন্তু বাজারে এখন বিভিন্ন ধরনের ভালো পিল বের হয়েছে। সেগুলো আপনারা খেতে পারেন। যদি সেগুলো খান তাহলে আপনাদের সাইড ইফেক্ট তেমন থাকবেনা। এবং সেই পিলের কার্যকারিতা ভালই রয়েছে, তাই আপনারা সেই পিল গুলো খেতে পারেন।
পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি?
প্রিয় পাঠক আজকের আমাদের আলোচনার মূল উদ্দেশ্য ছিল যে পিল খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে ও পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি। তাই এখন আমরা আলোচনা করব যে পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম নিয়ে। চলুন জেনে নেওয়া যাক পিল খাওয়া সঠিক নিয়ম কি। প্রিয় পাঠক জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য দুই ধরনের ট্যাবলেট পিল থাকে। তার মধ্যে একটি হলো যে একটিতে থাকে আকাশটা। আটাশটার মধ্যে সাত টা থাকে লাল রং। এবং ২১ টা থাকে সাদা রঙের। যখন আপনার এই একুশটা বড়ি খাওয়া হয়ে যাবে তারপরে আপনার আর খাওয়া লাগবে না। কারণ তখন আপনার পিরিয়ড অথবা মাসিক শুরু হয়ে যাবে।
পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম হলো আপনি পিল খাওয়া কখনোই বাদ দিবেন না। শুধু মাসিকের সময় বাদ দিবেন। এবং মাসিক শেষ হওয়ার পরে আপনি আবার পিল খাওয়া শুরু করবেন। এবং যদি আপনি পিল খাওয়া বন্ধ করে দেন। তাহলে আপনি কনসেপ্ট করতে পারেন। তাই যদি কনসেপ্ট না করতে চান তাহলে নিয়মিত পিল ব্যবহার করবেন। এবং পিল যখন আপনি ব্যবহার করবেন তখন অর্থাৎ পিল যখন খাবেন তখন একই সময় খাওয়ার চেষ্টা করবেন। যদি আপনি সকালে খান তাহলে প্রতিদিন সকালে খাবেন্। এবং যদি আপনি রাত্রে খান তাহলে প্রতিদিন রাতে খাবেন। তাহলে পিল খেলে কোন ধানের সমস্যা দেখা দিবে না। এতক্ষণ আমরা জানলাম যে পিল খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে। এবং পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি! এখন আমরা জানবো যে যদি পিল খেতে ভুলে যায় তাহলে করণীয় কি? চলুন জেনে নেয়া যাক।
পিল খেতে ভুলে গেলে করণীয় কি?
প্রিয় পাঠক আপনি জানতে চেয়েছেন যদি পিল খেতে ভুলে যায় তাহলে করণীয় কি ? এর আগে আমরা আলোচনা করেছি পিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম, এবং পিল খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে। এখন আমরা আলোচনা করব যে পিল খেতে ভুলে গেলে করণীয় কি। চলুন জেনে নেওয়া যাক। যদি আপনি পিল খেতে ভুলে যান তাহলে যখনই মনে করবে তখনই পিল টি খেয়ে নেবেন। কারণ এই পিলটি একদম স্বল্পমাত্রায় হরমোন থাকে। যার ফলে যদি একটি পিল বাদ হয়ে যায় তাহলে আপনি কনসেপ্ট করতে পারেন। তাই পিল সঠিক নিয়মে ব্যবহার করবেন ।এবং যেকোনো ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবে।হাম
কোন পিল সবথেকে নিরাপদ
আপনি জানতে চেয়েছেন যে কোন পিল সবথেকে নিরাপদ? তার আগে আমরা বলেছি যে পিল খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে। এবং পিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এখন আমরা বলব যে কোন পীল সব থেকে নিরাপদ! চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক যে কোন পিল সবথেকে নিরাপদ !পিল ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রণের জন্য। কিন্তু আপনাকে একটা জিনিস দেখতে হবে সেটি হচ্ছে যে কোন পিল আপনার শরীরের সাথে ম্যাচ খাচ্ছে অর্থাৎ কারো কারো ক্ষেত্রে পিল খেলে মাথা ঘুরে বমি বমি এসব ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এবং তখন আপনি সেই পিল টি চেঞ্জ করে অন্য পিল খেতে পারেন। আর যে কোন ধরনের পেলেই নিরাপদ। এবং সেগুলো জন্ম নিয়ন্ত্রণের কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এবং সেগুলোতে খুব স্বল্প পরিমাণে হরমোন রয়েছে। এবং যদি আপনি পিল খাওয়া গ্যাপ দেন তাহলে কনসেপ্ট করার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপসংহার
আজ আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করেছি যে পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি? এবং পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করণীয় কি? এ সম্পর্কে এবং আর বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার করেছি। যদি আপনারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই পিল খাওয়ার পর মাসিক না হলে করণীয় কি? এবং পিল খাওয়া অবস্থায় মাসিক হলে করনীয় কি? সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন। আর একটি কথা মনে রাখবেন এটি কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে হতে পারে । তাই যদি আপনি এই আর্টিকেল শেয়ার করেন তাহলে আরো মানুষ উপকৃত হবে ।এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।